কীভাবে একটি বাংলাদেশী পরিবারের জীবনযাপন মহামারী দ্বারা বিপর্যস্ত হয়েছিলো

দ্বারা অনুবাদ বেঙলিস্ অফ নিউইয়র্ক

মহামারীর আগে শেলি বেগমের* বেশিরভাগ সময়ই কাটতো পরিবারের তিন প্রজন্মের সদস্যদের প্রয়োজনে।

স্টার্লিং হাইটসে তার বাড়ির নিকটবর্তী স্কুলে তার নাতি-নাতনিদের দিয়ে এবং নিয়ে আসার মাধ্যমে তার প্রাপ্তবয়স্ক সন্তানদের সহায়তা করা; খাবার প্রস্তুত করা; হ্যামট্রামকে বসবাসরত তার ৮৫ বছর বয়সী মায়ের জন্য নিত্যপ্রয়োজনীয় বাজার করা। তার ভাইও, হ্যামট্রাম্কে, তাদের মাকে ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্টে নিয়ে যান, ডাক্তার কি বলে তা বাংলায় অনুবাদ করেন এবং কাছের একটি ফার্মেসিতে প্রেসক্রিপশন ফিলাপ করে তার দায়িত্বটি পালন করতেন ।

বাংলাদেশী সংস্কৃতিতে, একটি সাধারণ পরিবার এক ছাদের নীচে বেশ কয়েকটি প্রজন্ম নিয়ে গঠিত, যা একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং মজবুত জীবনযাপনের মাধ্যম তৈরি করে। 

পরিবারের প্রত্যেকেই যেভাবে পারে সেইভাবে সহায়তা করে: সন্তানেরা এবং নাতি-নাতনিরা প্রায়শই ইংরেজী থেকে বাংলা ভাষায় তথ্যের অনুবাদ করে দেয়, দাদু-দাদীদের কাছে ওষুধগুলো দেয়, খাবার প্রস্তুত করে এবং পুরো পরিবারের জন্য লন্ড্রি করে এবং যখন কোনো আত্মীয় নিজে গোসল করতে সক্ষম হয় না তখন তাদেরকে গোসল করতে সহায়তা করে । যদিও বয়স্ক বাবা-মা মূলত এক ছেলের সাথে থাকে (সাধারণত সবচেয়ে বড়), কন্যা এবং পুত্রবধুরাও যত্ন নেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

৬২ বছর বয়সে বেগমকে অন্যান্য অনেক বাংলাদেশী মহিলার মতোই ভারসাম্য বজায় রাখতে হয় নিজ পরিবারের সেবাদানকারী হিসেবে এবং এই সম্ভাবনারও মুখোমুখি হতে হয় যে আর বেশি দিন যাবার আগে তার নিজেরই সেবার প্রয়োজন হবে।

যখন মহামারীটি আঘাত হানে, তখন সেই যোগাযোগের মাধ্যমটি মাথা ঘুরে দাঁড়ায় যখন সামাজিক দূরত্ব এবং স্টে-হোম অর্ডারগুলো প্রিয়জনদের সেবা দেয়াকে একটি কঠিন কাজ হিসেবে পরিণত করে।

বেগম আর স্কুলে তার নাতি-নাতনিদের নিয়ে যেতে পারতেন না যেহেতু তারা ঘরে আটকে ছিলো ট্যাবলেটের মাধ্যমে দূরত্ব শিক্ষার জন্য। তার মাকে সুপার মার্কেটে নিয়ে যাওয়ার পরিবর্তে এখন তার মায়ের সামনের বারান্দায় বাজার সদাইগুলো রেখে আসতে হয় এবং প্রতিদিন শারীরিক সুস্থতার ব্যাপারে জানতে কল করতে হয়।

“আমরা কাউকে দেখতে পাচ্ছি না,” তিনি বলেন।

মেট্রো ডেট্রয়েটে যুক্তরাষ্ট্রের তৃতীয় বৃহত্তম বাংলাদেশী-আমেরিকান সম্প্রদায়ের বাসস্থান। পিউ রিসার্চ সেন্টার এর ২০১৭ সালে প্রকাশিত তথ্য বিশ্লেষণ অনুসারে, ডেট্রয়েটের বাংলাদেশীদের জনসংখ্যা ১০,০০০ ছিলো। একটি নন পার্টিশন সিভিক এনগেজমেন্ট সংস্থা, ‘এশিয়ান অ্যান্ড প্যাসিফিক আইল্যান্ডার আমেরিকান ভোট-মিশিগান’ এর এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর রেবেকা ইসলাম বলেন যে, এই জনসংখ্যার আকারটি ভালোভাবে নথিভুক্ত নয়, তবে মিশিগানে এই সংখ্যাটি ৩০,০০০ থেকে ১০০,০০০ এর মধ্যে হবে বলে অনুমান করেন তিনি । এর বেশিরভাগই রয়েছে হ্যামট্রামকে, মিশিগানের সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ দুই বর্গমাইলের এই শহরে। এর কারণে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা কঠিন হয়ে পড়ে এবং কাউন্টি তথ্য অনুসারে, ওয়েইন কাউন্টির যে কোনো শহরের চাইতে হ্যামট্রামকে সবচেয়ে বেশি নিশ্চিত কোভিড-১৯ কেস রয়েছে – ,৭২১টি।

এই বিষয়গুলোকে জটিল করে তোলে কোভিড-১৯ এর বিস্তারকে প্রতিরোধ করা সম্পর্কে অনেক তথ্য – যেমন ঠিকমতো হাত ধোঁয়া, কীভাবে সামাজিক দূরত্ব রাখতে হয়, এর উপসর্গগুলো চেনা এবং স্টে-হোম অর্ডারগুলো – বাংলায় প্রকাশিত না হওয়ায়, যা পরিবারগুলোকে আরও সংক্রমণের ঝুঁকিতে ফেলেছে।

ডাঃ মোহাম্মদ ক্যাং ডেট্রয়েট মেডিকেল সেন্টারের বৃদ্ধদের চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য বিষয়ে একজন  বিশেষজ্ঞ, যিনি নিয়মিত হাসপাতালের ডিউটির সময় বাংলাদেশী রোগীদের দেখেন। তিনি বলেন যে এই আন্তঃজাগতিক সহায়তা ব্যবস্থাটি ইংরেজীভাষী স্বাস্থ্য সেবাকর্মীদের কাছে রোগীর মেডিক্যাল ইতিহাস সম্পর্কিত নির্দেশনাবলী বোঝার এবং রোগীদের সেবার পরিকল্পনা তৈরিতে সহায়তা করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ।

 “বাঙালি পরিবারগুলোতে সন্তানেরা এবং পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা প্রবীণ প্রাপ্তবয়স্কদের দেখাশোনার ক্ষেত্রে খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে,” তিনি বলেন।

ডাঃ ক্যাং বলেন যে ব্যক্তিগতভাবে এই সংযোগটি ছাড়া তিনি ভাইরাস এবং ভ্যাকসিন সম্পর্কে অনলাইনে ভুল তথ্য ছড়ানোর বিষয়টি যেমন লক্ষ্য করেছেন, তেমনি দেখেছেন উদ্বেগ ও বিচ্ছিন্নতার অনুভূতিটিও। এসবের জন্য তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন, যার কারণে এই সম্প্রদায়ের মধ্যে একটি সম্ভাব্য মানসিক স্বাস্থ্য সঙ্কট সৃষ্টি হয়েছে যেটিকে তিনি তুলনা করছেন একটি “দ্বিতীয় মহামারী” হিসেবে।

“মহামারীটি আমাদের প্রবীণ প্রাপ্তবয়স্কদের প্রতি দয়া দেখায়নি, কারণ গত বছরের বেশিরভাগ সময়ে অনেকেই  দুর্বল হয়ে পড়েছে এবং খুব উদ্বেগ বা হতাশাগ্রস্থ হয়েছে,” তিনি বলেন।

মহামারীটি বেগমের মা মোকলিসিনার প্রতিদিনের রুটিনকে এলোমেলো করে দিয়েছে।

প্রতি সকালে, মোকলিসিনা সর্বশেষ মহামারী আপডেটগুলো জানতে অক্ষরে অক্ষরে বাংলা এবং উর্দু নিউজ চ্যানেলগুলো পর্যবেক্ষণ শুরু করেন। তিনি তার সন্তানদের, মেয়ের জামাই বা নাতি-নাতনিদের তথ্য জানানোর জন্য প্রতিদিন কয়েকবার করে ফোন করেন।

“আমি চিন্তিত ছিলাম,” হ্যামট্রামকে ৬০ বছরের ছেলে, তার স্ত্রী এবং তাদের বাচ্চাদের সাথে বসবাসরত মোকলিসিনা বলেন।

তিনি চিন্তিত কারণ তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশ উভয় দেশেই ভাইরাসের কারণে আত্মীয়স্বজন হারিয়েছেন।

মোকলিসিনা কেবল তার নিজের সুস্থতার জন্যই চিন্তিত নন। তিনি এই সম্প্রদায়ের অনেক প্রবীণ বাংলাদেশী মহিলাদের একজন, যারা তথ্যের অভাবের সাথে লড়াই করেছেন। নির্ভরযোগ্য খবরের অভাবের সাথে বাংলায় এবং ইংরেজী ছাড়া অন্যান্য ভাষায় প্রকাশিত তথ্যের অভাবে বাংলাদেশী-আমেরিকানদের তাদের সম্প্রদায়কে সুরক্ষিত রাখতে নিজস্ব খোঁজখবর এবং পরিবারের সদস্যদের থেকে জানা তথ্যের উপর নির্ভর করতে হবে।

ডাঃ ক্যাং উদ্বেগ প্রকাশ করেন যে তথ্যগুলো এইভাবে ছড়িয়ে দেওয়া হলে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রায়শই অনুবাদে হারিয়ে যায়।

“অনুবাদ করার ক্ষেত্রে একটি সীমাবদ্ধতা রয়েছে পাশাপাশি রোগীদের চিকিংসা সেবা বোঝার সবচেয়ে ভালো অনুবাদ করার মাধ্যমটিও বু্ঝতে হবে। এ কারণেই পরিবারটি যেটা অনুবাদ করছে তা ভালো করে বুঝতে হলে সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে কোনো অনুবাদ পরিষেবা বা কোনো ধরণের ডিভাইস ব্যবহার করা,” তিনি বলেন।

মোকলিসিনা এবং তার পরিবার তার স্বামী এবং পাঁচ সন্তান নিয়ে ১৯৮৯ সালে বাংলাদেশের ঢাকা থেকে হ্যামট্রামকে চলে আসেন। তার স্বামী আগে বাংলাদেশী শিপিং কর্পোরেশনে এবং পরবর্তীতে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রযুক্তিবিদ হিসেবে কাজ করেছেন যেখানে তিনি জেট ঠিক করতেন।  তার স্বামী অবসর গ্রহণ করার পর খুব শীঘ্রই তারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলে এসেছিলেন।

বেগম বলেছিলেন যে তিনি সামরিক পরিবার থেকে এসেছেন বলে তার বাবা-মা দুজনেই সক্রিয় স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন রক্ষা করেছিলেন। তারা নতুন জিনিস শিখতেও উপভোগ করেছেন।

তিনি বাড়ি ফিরে দেখতেন যে তার মা ভারতীয় বা পাকিস্তানি রান্নার অনুষ্ঠান দেখছেন, বাবা উপকরণগুলো লিখছেন, এবং এরপরই গ্রোসারী থেকে সেইসব আনতে যাচ্ছেন। তার বাবা ৯১ বছর বয়স পর্যন্ত গাড়ি চালিয়ে যান। তিনি মারা যান ২০১৯ এর জুন মাসে

বেগম বলেন যে তার মা সবাইকে আপ্যায়ন করতেন।

“আমার ছেলেমেয়েরা যখন ছোট ছিলো তখন আমি তার বাড়িতে যেতাম; আমার মা অথবা বাবা তাজা পরোটা (বাংলাদেশী ফ্ল্যাট রুটি), ডিমভাজি এবং সালাদ তৈরি করতেন। গন্ধ থেকে আমার চোখ উজ্জ্বল হয়ে যেতো। আমার বাবা যখন আশেপাশে থাকতেন তখন তিনিও আমাদের সাহায্য করতেন,” তিনি বলেন।

বেগম বলেন, তার মা এখনও অনেক কিছু করতে চান – তিনি সেলাই, বুনন, সূচিকর্ম, পড়া, ঘর সাজানো এবং ব্যায়াম উপভোগ করেন – তবে বাত আছে বলে তিনি সবসময় সক্রিয় জীবনযাপন বজায় রাখতে সক্ষম হন না।

“তিনি খুব সক্রিয় ছিলেন। তিনি চুপ করে বসে থাকতে পারেন না। তার পায়ে খুব বেশি চাপ না দিয়ে যদি কিছু করা যায় তাহলে তিনি তা করেন,” বেগম বলেন।

মহামারীর সময় থেকে সেই সক্রিয় জীবনযাত্রা আরও বেশি ধীর হয়ে গেছে।

মোকলিসিনা সাধারণ খাবার রান্না করতে সক্ষম তবে বেগম মাঝে মাঝে তার জন্য খাবার প্রস্তুত করেন এবং তা দিয়ে আসেন বা সারা সপ্তাহে তার মা যেন রান্না করতে পারে এমনভাবে উপকরণগুলো প্রস্তুত করে আসেন। তিনি ঘর পরিষ্কারে সহায়তা করতেও আসেন।

বেগম ও মোকলিসিনা প্রতিদিন ফোনে কথা বলেন। বেগমের ভাই তাদের মাকে সকল ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্টে নিয়ে যান এবং ডাক্তার যা বলে তা অনুবাদ করে দেন। তিনি তাকে সম্প্রতি ডেট্রয়েট মেডিকেল সেন্টারে তার কোভিড-১৯ টিকা দেওয়ার জন্য নিয়ে গিয়েছিলেন। তার প্রথম ডোজ ছিল ফেব্রুয়ারিতে এবং দ্বিতীয় ডোজ মার্চ মাসে।

প্রতি এক সপ্তাহ পরপর, মোকলিসিনা স্টারলিং হাইটসে বেগমের বাড়িতে এসে বেশ কয়েকদিন থাকেন। বেগম ভাইরাস থেকে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমাতে তার নিকটবর্তী পরিবারের বাইরে অন্যদের সাথে খুব বেশি আলাপচারিতা না করায় অত্যন্ত সতর্ক। চারপাশে সামজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সব যাচাইবিহীন তথ্যগুলো যেন পরিবারটি তার মায়ের সাথে অতিরিক্ত শেয়ার না করে সে ব্যাপারেও তারা সতর্ক।

যদিও তিনি সংক্রমিত হওয়া এড়াচ্ছেন, তবে পরিবারের সদস্য এবং ব্যক্তিগতভাবে বন্ধুবান্ধবদের সাথে আলাপচারিতা থেকে দূরে সরে যাওয়ার কারণে তার মানসিক স্বাস্থ্যে প্রচন্ডভাবে প্রভাবিত হয়েছে।

“(আমার মা) মানুষ অনেক অসুস্থ হওয়ার কথা শুনলে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে… (তবে) আমরা যদি তাকে না বলি তবে সে এ সম্পর্কে না শুনতে পেরে মন খারাপ করবে। তারপরে, তিনি বলেন, ‘এটা আল্লাহ্‌র (স্রষ্টার ইচ্ছা),’” বেগম বলেন।

সর্বোপরি, মা এবং কন্যা উভয়ই পরিবারের সানিধ্যের অভাব অনুভব করছেন।

“আমি এ নিয়ে খুব মন খারাপ করছি,” মোকলিসিনা বলেন।

সম্পাদকের দ্রষ্টব্য: এই গল্পটির জন্য আমরা শেলি বেগমের নাম পরিবর্তন করেছি বাংলাদেশী সম্প্রদায়ে তার পরিবারের পরিচয় রক্ষার জন্য।

credits:

(অঙ্কন – নায়না হুসেন। এখানে ক্লিক করে ইনস্টাগ্রামে তার আরও কাজ সন্ধান করুন)

বেঙলিস্ অফ নিউইয়র্ক (বিওএনওয়াই) এমন একটি মাধ্যম যারা বাঙালি সংস্কৃতি ও মানুষদের উদযাপন করে গল্প বলা, কমিউনিটি গড়া এবং এসবের আলোচনার মধ্য দিয়ে যেন এই অভিবাসী সম্প্রদায়টি আরো সমৃদ্ধ হয়ে ওঠে। আমাদের উদ্দেশ্য হলো বাঙালি (যেসব মানুষ বাংলাদেশ, ভারতের কিছু অংশ এবং পাকিস্তান থেকে আসেন) অভিবাসীদের প্রভাবিত করার এবং তাদের কাছে পৌঁছানোর, তবে মূলত নিউইয়র্কে, যেখানে আমাদের এই টিমের বেশিরভাগ সদস্যের বসবাস। 

এই সম্পাদকীয় প্রবন্ধটি লেখা হয়েছে দ্যা জেরন্টোলজিকাল সোসাইটি অফ আমেরিকা, দ্যা জার্নালিস্টস্ নেটওয়ার্ক ওন জেনারেশনস্ আ্যন্ড দ্যা সিলভার সেন্চুরি ফাউনডেশন এর একটি জার্নালিসম ফেলোশিপের সাহায্যে।

এই গল্পটি আরো প্রযোজিত হয়েছে নিউইয়র্ক অ্যান্ড মিশিগান সলিউশনস জার্নালিজম কোলাবরেটিভ এর সম্মিলিত সহযোগিতায়, যারা সংবাদ সংস্থা এবং বিশ্ববিদ্যালগুলোর সাথে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে সামাজিক সমস্যাগুলোর সফল প্রতিকার সম্পর্কে কঠোর এবং জোরালো প্রতিবেদন তৈরিতে নিবেদিত। এই গ্রুপটি সলিউশনস্ জার্নালিজম নেটওয়ার্ক দ্বারা সমর্থিত।

For the original English version of this story, click here.

Nargis Hakim Rahman

Author: Nargis Hakim Rahman

Nargis Hakim Rahman is a Bangladeshi American Muslim freelancer journalist and a mother of three. Nargis graduated from Wayne State University with a Bachelor’s degree in journalism, and a psychology minor. She is passionate about community journalism in the Greater Detroit area. She hopes to give American Muslims and minorities a voice in the press. She took part in a food journalism fellowship with Feet in 2 Worlds/WDET 101.9 FM radio. She writes for Haute Hijab, Brown Girl Magazine, Metro Detroit Mommy and other publications.

No Comments Yet

Leave a Reply

Your email address will not be published.

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.